এপ্রিল ৫, ১৯৭৩
বাংলাদেশে অবস্থিত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কতৃক পরিচালিত কৃষি গবেষণা সমন্বয়ের উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রপতির আদেশ নং-৩২ অনুযায়ি বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল আদেশ, ১৯৭৩ জারির মাধ্যমে কৃষি গবেষণা কাউন্সিল প্রতিষ্ঠা করা হয়।
জুলাই ৫, ১৯৭৬
দেশের সমগ্র কৃষি গবেষণা সমন্বয়কল্পে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল সংশোধনী নং-এলআই ১৯৭৬ জারী করা হয় যার মাধ্যমে বিএআরসি’র ব্যবস্থাপনা কাঠামো এবং কৃষি গবেষণার প্রয়োজনীয় কতৃত্ব প্রদান করা হয়।
সেপ্টেম্বর ১০, ১৯৭৯
কৃষি মন্ত্রণালয়ের নির্দেশক্রমে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি)-কে তার নিজস্ব বোর্ডের অধীনে প্রশাসনিক এবং ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম পরিচালনার বিধান রেখে বিএআরসির একটি সংবিধানিক ইউনিট হিসাবে অভিহিত করা হয়।
সেপ্টেম্বর ১৫, ১৯৭৯
কৃষি মন্ত্রণালয়ের নির্দেশক্রমে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি),বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) এবং বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএফআরআই) এর স্কিম/প্রকল্পসমূহ সরকারের কাছে অগ্রগামী করার পূর্বে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল কর্তৃক বাছাই এবং অনুমোদন করার ক্ষমতা প্রদান করা হয়।
মে ২৭, ১৯৮২
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি জারীর মাধ্যমে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি), বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি), বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিনা) এবং বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএফআরআই) বিএআরসির সংবিধানিক ইউনিট হিসেবে গন্য হবে এবং তাদের নিজস্ব সংবিধানের অধীনে কাজ করার পাশাপাশি কাউন্সিলের তত্ত্বাবধানে নিয়ন্ত্রিত হবে।
জুলাই ২৪, ১৯৮৩
বাংলাদেশ গেজেট অনুযায়ী বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট এবং বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট স্বায়ত্বশাসিত সংস্থা হিসেবে পূর্নগঠিত হবে। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট,বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট ও বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউটসমূহ কাউন্সিলের সংবিধানিক ইউনিট হিসেবে কাজ করবে।
অক্টোবর ১১, ১৯৮৩
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অফিস আদেশের বলে অবিলম্বে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (BAU) কৃষি মন্ত্রণালয়ের কৃষি ও বন বিভাগের অধীন হিসেবে পরিগণিত হবে। এটি পরবর্তীতে সংশোধনের মাধ্যমে BAU – কে পুনরায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে আনা হয়।
মে ২৪, ১৯৮৮
বিএআরসি সংশোধনী আইন ১৯৮৮, মে ২৪, ১৯৮৮ অনুযায়ী বিএআরসিকে কৃষি গবেষণা পরিকল্পনা, সহায়তা, সমন্বয়, বাস্তবায়ন এবং মূল্যায়ণ কর্মকান্ড পরিচালনায় অধিকতর কর্তৃত্ত্ব প্রদান করা হয়। যা কৃষি গবেষণায় সম্পৃক্ত বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মধ্যে অধিকতর কার্যকরী সমন্বয় নিশ্চিত করেছে।
আগস্ট ১৭, ১৯৯৬
বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল আইন ১৯৯৬/পুনঃপ্রনয়ন এ্যাক্ট/১৯৭৩ অনুযায়ী কাউন্সিলের গভর্নিং বডিকে অধিকতর দায়িত্ব এবং কর্তৃত্ব প্রদান করা হয়। নিম্নলিখিত জাতীয় গবেষণা ইনস্টিটিউট সমূহ সংবিধানিক ইউনিট হিসাবে অব্যাহত থাকবে।
বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি) - ১৯৭৬ সালে প্রতিষ্ঠিত
বাংলাদেশ ধান গবেষণাইনস্টিটিউট (ব্রি) - ১৯৭০ সালে প্রতিষ্ঠিত
বাংলাদেশ পাট গবেষণাইনস্টিটিউট (বিজেআরআই) - ১৯৫১ সালে প্রতিষ্ঠিত
বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিনা) - ১৯৮৪ সালে প্রতিষ্ঠিত
বাংলাদেশ ইক্ষু গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএসআরআই) - ১৯৪৪ সালে প্রতিষ্ঠিত
বাংলাদেশ লাইভস্টক রিসার্চ ইনস্টিটিউট (বিএলআরআই) - ১৯৮৪ সালে প্রতিষ্ঠিত
বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএফআরআই) - ১৯৮৪ সালে প্রতিষ্ঠিত
বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএফআরআই) - ১৯৫৫ সালে প্রতিষ্ঠিত
বাংলাদেশ চা গবেষণা ইনস্টিটিউট(বিটিআরআই) - ১৯৫৮ সালে প্রতিষ্ঠিত
মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট (এসআরডিআই) - ১৯৮৩ সালে প্রতিষ্ঠিত
মার্চ ২০১২
বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল আইন ২০১২ পুনঃপ্রনীত পূর্বের এ্যাক্ট/১৯৯৬ কাউন্সিলের গভর্নিং বডি-কে অধিকতর দায়িত্ব এবং কর্তৃত্ব প্রদান করে। এই আইনের অধীনে নিম্নলিখিত দুটি জাতীয় গবেষণা ইনস্টিটিউটকে নার্সে অর্ন্তভূক্ত করা হয়।
বাংলাদেশ রেশম গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (বিএসআরটিআই) - ১৯৬২ সালে প্রতিষ্ঠিত
তুলা উন্নয়ন বোর্ড (সিডিবি) - ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত